শুরু হয়েছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন। প্রথম অধিবেশনের শুরুতেই আবারও স্পিকার নির্বাচিত হয়েছেন ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরী।

পরে স্পিকারের দায়িত্ব নিয়ে  ডেপুটি স্পিকারের নাম প্রস্তাবের জন্য সংসদ সদস্য ডেপুটি স্পিকার হিসেবে শামসুল হক টুকুর নাম প্রস্তাব করেন সংসদ সদস্য এবি তাজুল ইসলাম, তা সমর্থন করেন মকবুল হোসেন।

পরে স্পিকার কন্ঠভোটে দিলে তিনি শামসুল হক ডেপুটি স্পিকার পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হন।

এর আগে শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে শুরু হওয়া সংসদ অধিবেশনে শিরীন শারমিন চৌধুরীকে স্পিকার হিসেবে নির্বাচন করা হয়। পরে বিরতির ফাঁকে রাষ্ট্রপতির কাছে স্পিকার হিসেবে শপথ নেন শিরীন শরামিন চৌধুরী।

সংসদ অধিবেশন ২০ মিনিটের মুলতবির পর নবনির্বাচিত স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে পুনরায় শুরু হলে ডেপুটি স্পিকার নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়। এ পদে শামসুল হক টুকুকে একমাত্র প্রার্থী হিসেবে সরকারি দলের সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

প্রস্তাবটি সমর্থন করেন সরকারি দলের সদস্য মকবুল হোসেন (পাবনা-৩)। তার কোন প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় শামসুল হক টুকু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। তবে সংসদ কার্যপ্রণালী বিধির-৮ ধারা অনুযায়ী প্রস্তাবটি ভোটে দেওয়া হলে কন্ঠভোটে তা সর্বসম্মতভাবে পাস হয়।

এরমধ্য দিয়ে শামসুল হক টুকুর একাদশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকারের দায়িত্ব পালন শেষ হলো এবং একই সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শুরু হয়।